Are you ready to grow up your business? Contact Us

info@segunbagicha.com

(880) 1933353515

Segunbagicha Consultancy

কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন

🏢 কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন কি?

কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন হলো বাংলাদেশ সরকারের RJSC (Registrar of Joint Stock Companies and Firms)–এর মাধ্যমে একটি ব্যবসাকে আইনি বৈধতা দেওয়া। এটি করতে পারলে সেই ব্যবসাটি একটি আলাদা সত্তা (Legal Entity) হিসেবে বিবেচিত হয়।

🏷️ বাংলাদেশে প্রধানত ৩ ধরনের কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন হয়:

  1. Private Limited Company (Ltd) – ২ বা ততোধিক সদস্যের
  2. Public Limited Company – সাধারণত ৭ বা ততোধিক সদস্যের
  3. One Person Company (OPC) – মাত্র ১ জন মালিকের কোম্পানি

📋 প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি রেজিস্ট্রেশনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

  1. কোম্পানির নাম (Name Clearance RJSC থেকে নিতে হয়)
  2. মালিকদের জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)/পাসপোর্ট
  3. মালিকদের পাসপোর্ট সাইজ ছবি
  4. ঠিকানা প্রমাণ (ভাড়ার কাগজ / বিদ্যুৎ বিল)
  5. অফিসিয়াল ঠিকানা
  6. MOA (Memorandum of Association)
    AOA (Articles of Association)
  7. প্রস্তাবিত পরিচালকদের তথ্য (Director details)
  8. Authorised Capital এবং Paid-up Capital এর পরিমাণ

📝 রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া:

১. নাম ক্লিয়ারেন্স

👉 RJSC এর ওয়েবসাইটে আবেদন করে কোম্পানির নাম বুক করতে হয় (Validity: 30 দিন)

২. MOA ও AOA প্রস্তুত করা

👉 কোম্পানির উদ্দেশ্য, কার্যক্রম, লভ্যাংশ বণ্টন ইত্যাদি এই নথিতে উল্লেখ থাকে

৩. RJSC তে অনলাইন আবেদন

👉 প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট ও ফি দিয়ে RJSC ওয়েবসাইটে আবেদন করা হয়

৪. ডিজিটাল সার্টিফিকেট (Incorporation Certificate) ইস্যু হয়



🕒 সম্পূর্ণ রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়ায় সময় লাগে:

👉 সাধারণত 3 থেকে 5 কর্মদিবস, সব কাগজ ঠিক থাকলে।


✅ কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন করলে যেসব সুবিধা পাওয়া যায়:

  1. ব্যবসার আইনি স্বীকৃতি
  2. কোম্পানির নামে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা
  3. ব্যবসা পরিচালনায় পেশাদার ইমেজ তৈরি
  4. টেন্ডার/বিড বা বড় কর্পোরেট ডিল পাওয়া সহজ হয়
  5. বিদেশি বিনিয়োগ পাওয়া সহজ হয়
  6. কোম্পানির নামে সম্পদ বা প্রপার্টি কেনা যায়
  7. কর ছাড় ও বিভিন্ন প্রণোদনার সুযোগ

🚫 কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন না করলে অসুবিধা:

❌ ব্যবসার নামে আইনগতভাবে কার্যক্রম চালানো যাবে না
❌ ব্যাংক, টেন্ডার বা বিদেশি অংশীদারিত্ব পাওয়া কঠিন
❌ কর ছাড় ও সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন
❌ ব্যবসায় অনিরাপত্তা ও প্রতারণার ঝুঁকি থাকে


📌 রেজিস্ট্রেশনের পর করণীয়:

  1. ট্রেড লাইসেন্স নিতে হবে
  2. TIN Certificate নিতে হবে
  3. VAT/BIN Certificate নিতে হবে
  4. ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে কোম্পানির নামে
  5. প্রতি বছর Annual Return (Form 23B ও Form X/XII) জমা দিতে হবে RJSC-এ

🛠️ সেগুনবাগিচা কনসালটেন্সী কীভাবে সাহায্য করে?

🔹 নাম ক্লিয়ারেন্স আবেদন
🔹 ডকুমেন্ট প্রস্তুত ও সাবমিশন
🔹 RJSC প্রক্রিয়া ও সার্টিফিকেট সংগ্রহ
🔹 পরবর্তী VAT, TIN, ট্রেড লাইসেন্স সহায়তা
🔹 এক্সপার্ট পরামর্শ এবং দ্রুত সার্ভিস


অফিসের ঠিকানা : ফারইস্ট টাওয়ার-২, ৩৬, তোপখানা রোড, ৩য় তলা, (পুরানা পল্টন মোড়) ঢাকা-১০০০।
মোবাইল/হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার : +8801933 353509, +8801933 353508, +8801933 353519, 01933353513,
অফিসে যোগাযোগের সময়: সকাল ৯ টা থেকে রাত ৯ টা পযর্ন্ত।
ই-মেইল : info@segunbagicha.com
ওয়েব-সাইট : www.segunbagicha.com