Are you ready to grow up your business? Contact Us

info@segunbagicha.com

(880) 1933353515

Segunbagicha Consultancy

টিআইএন সার্টিফিকেট

🔶 টিআইএন সার্টিফিকেট কী?
TIN এর পূর্ণরূপ হলো Taxpayer Identification Number। এটি একটি অনন্য নম্বর যা জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (NBR) থেকে প্রদান করা হয়। এটি করদাতার পরিচিতি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

🔶 টিআইএন সার্টিফিকেট কেন করতে হয়?
টিআইএন সার্টিফিকেট করদাতা হিসেবে সরকারিভাবে রেজিস্টার্ড হওয়ার জন্য প্রয়োজন হয়। এছাড়া—
ব্যবসা শুরু করার সময়
ট্রেড লাইসেন্স প্রাপ্তি, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলার সময়
কোম্পানি রেজিস্ট্রেশনের সময়
বিভিন্ন সরকারি টেন্ডার বা আবেদনপত্রে ই-টিন প্রয়োজন হয়

🔶 টিআইএন সার্টিফিকেট করলে কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে?
ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে স্বীকৃতি পাওয়া যায়
ব্যাংক ঋণ গ্রহণ সহজ হয়
গাড়ি/ফ্ল্যাট কেনা-বেচা সহজ হয়
বিদেশ ভ্রমণের ভিসা প্রসেসে সুবিধা
সরকারি দরপত্র/চাকরিতে অংশগ্রহণে সুযোগ
ট্যাক্স ছাড় সুবিধা (যেমন: আয়করের ধারা ৩১ অনুযায়ী নির্দিষ্ট কিছু ব্যয়ের উপর ছাড়)

🔶 টিআইএন সার্টিফিকেট না করলে কী কী অসুবিধা হবে?
সরকারি বা বেসরকারি অনেক সেবা থেকে বঞ্চিত হবেন
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা বা ঋণ পাওয়া কঠিন
কর আইনে জরিমানা হতে পারে
ভবিষ্যতে রিটার্ন দাখিলে জটিলতা হবে
আইনি জটিলতায় পড়তে পারেন

🔶 টিন সার্টিফিকেট করে রিটার্ন দাখিল করতে হবে কেন?
১. ট্যাক্স আইন অনুযায়ী প্রত্যেক করদাতাকে প্রতিবছর আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হয়
২. সরকারের কাছে আয় ও সম্পদের স্বচ্ছতা দেখানোর জন্য
৩. রিটার্ন না দিলে আইনি পদক্ষেপ ও জরিমানার শিকার হতে হয়
৪. ভবিষ্যতের কর হিসাব ও ঋণ গ্রহণে রিটার্নের রেকর্ড গুরুত্বপূর্ণ

🔶 টিন সার্টিফিকেট করে রিটার্ন দাখিল না করলে কী অসুবিধা হবে?
জরিমানা ও সুদ আরোপ হতে পারে
নোটিশ/শোকজ পত্র আসতে পারে
ট্যাক্স কার্ড, ব্যাংক ঋণ, ট্রেড লাইসেন্স, ভিসা এসব ক্ষেত্রে জটিলতা
ভবিষ্যতে সব আয় বৈধ প্রমাণ করতে সমস্যা হতে পারে

🔶 টিন সার্টিফিকেট করে রিটার্ন দাখিল না করে নোটিশ পেলে করণীয় কী?
দ্রুত একজন ট্যাক্স কনসালটেন্ট/আইনজীবীর সঙ্গে অথবা আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

নোটিশের উত্তর দিয়ে রিটার্ন দাখিল করুন

দেরি হলে কারণ দেখিয়ে আবেদন করুন

প্রয়োজনে জরিমানা দিয়ে বিষয় নিষ্পত্তি করুন

🔶 ১ অর্থবছরে রিটার্ন দাখিল না করলে কত টাকা জরিমানা দিতে হয়?
আয়কর আইন 2023 অনুযায়ী:
সর্বনিম্ন ৫,০০০ টাকা
বা মোট আয়/আয়কর নির্ধারণ করে তার ১০% এর মধ্যে যেটি বেশি হয়
অতিরিক্ত সময় নিলে প্রতি মাসে ১০% সুদ প্রযোজ্য হয়

🔶 বছরে কত টাকা ইনকাম হলে কত টাকা ট্যাক্স দিতে হবে?
বাংলাদেশে ব্যক্তি করদাতার জন্য ট্যাক্স স্ল্যাব (২০২৫-২৬ অর্থবছর) সাধারণতঃ এরকম:


✅ পুরুষ/সাধারণ করদাতা:
০ – ৩,৫০,০০০ টাকা → কোনো কর নেই
৩,৫০,০০১ – ৭,৫০,০০০ → ১০%
৭,৫০,০০১ – ১২,৫০,০০০ → ১৫%
১২,৫০,০০১ – ১৬,৫০,০০০ → ২০%
১৬,৫০,০০১ – ৩০,০০,০০০ → ২৫%
৩০,০০,০০১ বা তার বেশি → ৩০%

✅ মহিলা/প্রবীণ নাগরিক (৬৫ বছরের বেশি):
ট্যাক্স ফ্রি সীমা: ৪,০০,০০০ টাকা

(ব্যবসা বা কোম্পানির ক্ষেত্রে হার ভিন্ন হতে পারে)

📌 আপনার জন্য সহযোগিতায়: সেগুনবাগিচা কনসালটেন্সী
আমরা টিন সার্টিফিকেট, ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন বিষয়ে পরিপূর্ণ সহায়তা দিয়ে থাকি।


অফিসের ঠিকানা : ফারইস্ট টাওয়ার-২, ৩৬, তোপখানা রোড, ৩য় তলা, (পুরানা পল্টন মোড়) ঢাকা-১০০০।
মোবাইল/হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার : +8801933 353509, +8801933 353508, +8801933 353519, 01933353513,
অফিসে যোগাযোগের সময়: সকাল ৯ টা থেকে রাত ৯ টা পযর্ন্ত।
ই-মেইল : info@segunbagicha.com
ওয়েব-সাইট : www.segunbagicha.com